সংবধিানরে পঞ্চদশ সংশোধনী বধতৈার বষিয়ে চূড়ান্ত শুনানরি জন্য আগামী ৩০ অক্টোবর দনি র্ধায করছেনে আদালত।
মঙ্গলবার পঞ্চদশ সংশোধনীর বধৈতা নয়িে জারি করা রুলরে দ্রুত শুনানরি জন্য আবদেন করে রাষ্ট্রপক্ষ। পরে বচিারপতি ফারাহ মাহবুবরে হাইর্কোট বঞ্চে শুনানরি এ দনি র্ধায করনে।
গত ২০ আগস্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতলিসহ সংবধিানরে পঞ্চদশ সংশোধনী কনে সংবধিানরে সঙ্গে সাংর্ঘষকি বা অবধৈ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চয়েে সরকাররে সংশ্লষ্টিদরে প্রতি রুল জারি করছেলিনে হাইর্কোট।
জনর্স্বাথে করা এক রটি আবদেনরে পরপ্রিক্ষেতিে বচিারপতি নাইমা হায়দার ও বচিারপতি শশাঙ্ক শখের সরকাররে সমন্বয়ে গঠতি হাইর্কোট বঞ্চে সোমবার এ রুল দয়িছেলিনে।
রটিে পঞ্চদশ সংশোধনীর বধৈতা ও সাংবধিানকিতা নয়িে প্রশ্ন তোলা হয়। সদেনি আট সপ্তাহরে মধ্যে সরকাররে আইন ও বচিার বভিাগরে সচবি, লজেসিলটেভি বভিাগরে সচবি এবং সংসদ সচবিালয়রে সচবিসহ সংশ্লষ্টিদরে এ-সংক্রান্ত রুলরে জবাব দতিে বলনে আদালত।
তবে বচিারপতি নাঈমা হায়দারকে ছুটতিে পাঠানোয় ঐ বঞ্চেে আর রুল শুনানি করা যায়ন।ি
উল্লখ্যে, ২০১১ সালরে ৩০ জুন তৎকালীন আওয়ামী লীগ নতেৃত্বাধীন সরকাররে আমলে বাংলাদশেরে সংবধিানরে পঞ্চদশ সংশোধনী আনা হয়। এই সংশোধনীতে শখে মুজবিুর রহমানকে জাতরি জনক হসিবেে স্বীকৃতওি দওেয়া হয়। সইে সঙ্গে বাতলি করা হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। এছাড়া জাতীয় সংসদে মহলিাদরে জন্য সংরক্ষতি আসন সংখ্যা ৪৫ থকেে বাড়য়িে ৫০ করা হয়।